সোমবার-২রা ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ-১৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ-৩০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

বাংলাদশের সব শহরের পরিস্থিতিই করোনার ছোবলে বিপদগ্রস্থঃ মেয়র আ জ ম নাছির

  1. বাংলাদশের সব শহরের পরিস্থিতিই করোনার ছোবলে বিপদগ্রস্থঃ মেয়র আ জ ম নাছির

নিউজ ডেস্কঃ

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ. জ. ম নাছির উদ্দীন বলেন, বাংলাদশের সব শহরের পরিস্থিতিই করোনার ছোবলে বিপদগ্রস্থ। মহামারির আঘাত আর বেঁচে থাকার লড়াই যুগপৎভাবে চলছে সর্বত্র । বিশ্বের বড় বড় নিরাপদ শহরের চিত্রও অভিন্ন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের উন্নয়ন সমৃদ্ধি ও কর্মযজ্ঞের করোনা পূর্ব সক্ষমতাকে ফিরিয়ে আনতে যে চ্যালেঞ্জ ঘোষণা করেছেন তার সাথে আমরা যতই নিবিড়ভাবে একাত্ম হতে পারব ততই আমাদের পুন:যাত্রার পথ প্রশস্থ হবে।প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস ধর্ম-বর্ণ-শ্রেনী – পেশা- ধনী – গরীব -অঞ্চল নির্বিশেষে ছড়াচ্ছে। শহর বা গ্রামকে বাছ-বিচার করছে না। তবুও অস্বাভাবিকভাবেই শহরের প্রতিরোধ ব্যবস্থা ও প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা বেশি হওয়ার ফলে মানুষের মধ্যে একধরনের আস্থা কাজ করে।আজ সোমবার ২২ জুন নগরীতে বিভিন্ন শ্রমজীবি সংগঠনের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর প্রদত্ত উপহার সামগ্রী বিতরণকালে মেয়র এসব কথা বলেন। এসময় মেয়রের একান্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল হাশেম উপস্থিত ছিলেন।মেয়র বলেন, কিন্তু সেই ভরসাও ম্লান হয়ে যাচ্ছে, কিছু চিকিৎসক ও বেসরকারী হাসপাতালের অসহযোগীতার কারনে। তিনি আরো বলেন, করোনা ভাইরাস কালকেই চলে যাবে বা পরশু থেকে কমে যাবে কিংবা দীর্ঘকাল অবস্থান করবে বিষয়টি এমন নয়। পরিস্থিতি আরো শোচনীয় কিংবা ভালোর দিকেও যেতে পারে।এটাই বাস্তবতা, এই বাস্তবতায় সামাজিক দূরত্ব ও জরুরী স্বাস্থ্যবিধি পালনের ক্ষেত্রেও একনিষ্ঠতা অপরিহার্য।তিনি আরও বলেন,করোনা নিরাময়ক ভ্যাকসিন আবিস্কৃত না হওয়া পর্যন্ত মনোবলই উত্তম প্রতিষেধক। সরকারী, বেসরকারী, সামাজিক, ব্যক্তিগত ইত্যাদি যাবতীয় শক্তি ও সম্পদ এসব ক্ষেত্রে নিয়োজিত করেই করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ অব্যাহত রাখতে হবে। মেয়র বলেন মানুষ নিত্যদিনের আতংককে দেখতে দেখতে যেন মূষড়ে না যায় সেদিকে লক্ষ্য রেখে তাকে লড়াইয়ের মধ্যে রাখতে হবে উপযুক্ত উপকরণ, সাহসও সহযোগিতা দিয়ে, তাহলেই বেঁচে থাকার সংগ্রামের দীপ্তিতে আতংকের ঘোর কেটে গিয়ে উদ্ভাসিত হবে সৌন্দর্যময় জীবন ও আলোকোজ্জ্বল দিগন্ত।পরিবহন শ্রমিক লীগ : পাহাড়তলী রেলওয়ে স্কুল প্রাঙ্গনে পরিবহন শ্রমিক লীগের ৩শ পরিবারের মাঝে প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত উপহার সামগ্রী বিতরণকালে মো. মিনহাজ, বেলাল হোসেন, আলী আকবর, কলিম শেখ, রেদুয়ান ফারুক প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।এদিকে রাহাত্তারপুলস্থ ব্লুমিং পার্কে শ্রমিক লীগের ৬শ পরিবারের মাঝে প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত উপহার সামগ্রী বিতরণকালে মোকতার হোসেন নির্মল, সহিদুল ইসলাম সুমন, ম. জাহাঙ্গীর আলী, মো. আবু বক্কর হারুন, মো. মিজান চৌধুরী, মো. দেলোয়ার প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।এছাড়া কালুরঘাটস্থ ইস্পাহানি স্কুলে মহানগর রিকশাচালক শ্রমিকলীগের ৪শ পরিবারে মাঝে প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত উপহার সামগ্রী বিতরণকালে মো. ইসমাইল, মো. নাছির, মো. শুক্কুর, মো. জসিম উদ্দীন, মো.আব্বাস, মো. জসিম, লিটন প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email
Share on telegram
Telegram
Share on skype
Skype