জুবাইর চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব বিনিয়োগকারীদের বলছেন-আপনারা আসেন। তিনি বিনিয়োগের সুবিধার জন্য কর্ণফুলী নদীর তলদেশে টানেল করছেন। চট্টগ্রাম থেকে ঘুনধুম পর্যন্ত রেললাইন যাচ্ছে। এটা পরবর্তীতে মায়ানমার হয়ে চায়নায় যুক্ত হবে। তখন দেশের অর্থনীতির বিশাল স্বর্ণদুয়ার খুলে যাবে। বে-টার্মিনাল চালু হলে ভারত, নেপাল, ভুটান, তিব্বত প্রভৃতি দেশ মাল্টিলেবেল কানেক্টিভিটির মাধ্যমে বন্দরকে ব্যবহার করতে পারবে। শনিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) টাইগারপাস চসিক ভবনে আয়োজিত পরামর্শক কমিটির সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় উপস্থিত ছিলেন নগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী, সাবেক চসিক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, দৈনিক আজাদী সম্পাদক এমএ মালেক, সাবেক মেয়র মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর গৌতম বুদ্ধ দাশ, নৌবাহিনীর কমোডর (অব.) জোবায়ের আহমেদ, নগর পরিকল্পনাবিদ ও রাশিয়ার অনারারি কনসাল স্থপতি আশিক ইমরান, শিক্ষাবিদ হাসিনা জাকারিয়া, ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন চট্টগ্রাম কেন্দ্রের সভাপতি প্রবীর কুমার সেন, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সভাপতি আলী আব্বাস এবং বিজিএমইএ’র প্রথম সহ-সভাপতি এমএ সালাম। নান্দনিক, পরিবেশবান্ধব ও উন্নত চট্টগ্রাম নগর গড়তে বিশিষ্টজনদের পরামর্শ গ্রহণ উপলক্ষ্যে ১৭ সদস্যের একটি পরামর্শক কমিটি গঠন করেছেন চসিক প্রশাসক।