
নিজস্ব প্রতিবেদক
বৈশ্বিক মহামারী করোনাভাইরাস এর প্রেক্ষিতে সৃষ্ট চলমান আর্থিক ও মানবিক সংকট নিরসনে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তরুণ সমাজসেবক ও শেখ রাসেল স্মৃতি সংসদের চট্টগ্রাম বিভাগের আহবায়ক আব্দুল্লাহ আল মামুন নিশাত ।
করোনা কালীন সময়ে শুরু থেকেই মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন এই তরুণ সমাজ সেবক। ইতিমধ্যে প্রায় পাঁচ শতাধিক খেটে খাওয়া মানুষের মাঝে উপহার সামগ্রী বিতরণ, বিভিন্ন মসজিদে করোনা সুরক্ষা সামগ্রী প্রদান,চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, জেনারেল হাসপাতাল, ফৌজদারহাটের ফিল্ড হাসপাতাল, ইউএসটিসি হাসপাতালে কর্মরত চিকিৎসক , নার্স, ওয়ার্ড বয় দের জন্য বিপুল সংখ্যক করোনা সুরক্ষা সামগ্রী প্রদান, মধ্যবিত্ত কিন্তু নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রায় তিন শতাধিক পরিবারের মধ্যে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ, চট্টগ্রামের ৮ টি ওয়ার্ডে জনসাধারণের মাঝে উপহার সামগ্রী বিতরণ, সমাজের অসহায় ব্যক্তিবর্গ কে আর্থিক অনুদান প্রদান সহ নানা সামাজিক কর্মকাণ্ডে নিজেকে ব্যতিব্যস্ত রেখেছেন এই তরুণ শিল্পপতি ও সমাজসেবক ।
এইসব জনবান্ধব কর্মকাণ্ড করতে গিয়ে তাকে বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয়েছে । নিজেও আক্রান্ত হয়েছিলেন কোভিড -১৯ এ । সুস্থ হয়ে আবারো নেমে পড়েছেন সামাজিক কর্মকাণ্ডে । তরুণ সমাজসেবক আব্দুল্লাহ আল মামুন নিশাত এর জনবান্ধব কর্মসূচি সমূহ সাড়া ফেলেছে সুধীমহলে । করোনা কালীন সময়ে যেখানে অনেক বিত্তশালী ব্যক্তি নিজেদের গুটিয়ে রেখেছেন তখন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মানব সেবায় নিজেকে ব্যতিব্যস্ত রেখেছেন আব্দুল্লাহ আল মামুন নিশাত । স্বমহিমায় নিজেকে যেমন ভাস্বর করেছেন ঠিক তেমনি মানবিক সংকট নিরসনে তার অক্লান্ত পরিশ্রম প্রেরণা যুগিয়েছে সমাজস্থ অনেক প্রভাবশালী ব্যক্তিবর্গ কে ।
এই প্রসঙ্গে শিল্পপতি ও তরুণ সমাজসেবক আব্দুল্লাহ আল মামুন নিশাত বলেন
” মানবিক ও সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে আমি সমাজস্থ মানুষের সার্বিক কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছি । করোনা কালীন সময়ে আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস যদি সমাজের মানুষের ন্যূনতম উপকারে আসে তাহলে আমি আমার এই পরিশ্রমকে সার্থক বলে মনে করব । আমার মতে করোনাভাইরাস এর প্রেক্ষিতে সৃষ্ট চলমান মানবিক ও আর্থিক সঙ্কট নিরসনে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে । সম্মিলিতভাবে এই বৈশ্বিক মহামারী কে আমাদের মোকাবেলা করতে হবে ”
তরুণ শিল্পপতি ও সমাজসেবক আব্দুল্লাহ আল মামুন নিশাতের করোনা কালীন সময়ে মানবিক ও আর্থিক সঙ্কট নিরসনে বিভিন্ন জনবান্ধব কর্মকাণ্ড যেন অব্যাহত থাকে এই প্রত্যাশা সমাজের সুধী মহলের ।