শনিবার-৯ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ-২৪শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ-৭ই জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরীর সহকারী পরিচয়ে প্রতারক চক্রের তিন ব্যক্তি কে আটক করেছে রাউজান থানা পুলিশ

এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরীর সহকারী পরিচয়ে প্রতারক চক্রের তিন ব্যক্তি কে আটক করেছে রাউজান থানা পুলিশ

নিউজ ডেস্কঃ

চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার ৬ আসনের সাংসদ রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবি এম ফজলে করিম চৌধুরীর নাম ভাঙ্গিয়ে কখনো এম পির সহকারী আবার কখনো নিজেদের সাংসদ ফজলে করিম চৌধুরী পরিচয় দিয়ে রাজনৈতিক নেতা ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদেরকে ফোন করে প্রতারনার মাধ্যমে চাদাঁ আদায়কারী চক্রের সদস্য চট্টগ্রামেরপটিয়া উপজেলার শোভনদন্ডী ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের আশাদাহাজী আহম্মদ সাফার বাড়ীর জাফর আহম্মদ এর পুত্র এহসানুল হক (২৬), চন্দনাইশ উপজেলার কাঞ্চনাবাদ ইউনিয়নের পশ্চিম এলাহাবাদ এলাকার দক্ষিন পাড়া মহিলা মেম্বার শামশুন নাহারের বাড়ীর মৃত আবদুর রহমানের পুত্র নুরুল আলম  প্রকাশ সুমন্ (৪০) সুমনের স্ত্রী তারানা নাজ শবনম (৪০) চট্টগ্রাম নগরীর ডবলমুড়িং থানার পানওয়ালা পাড়া ফারুকের বিল্ডিংয়ে ভাড়া ঘর নিয়ে তাদের মোবাইল ফোন থেকে ফোন করে রাজনৈকিতক নেতা ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের ফোন করে চাদাঁ আদায় করে।
প্রতারক চক্র ফোন করে রাউজানের সাংসদ ফজলে করিম চৌধুরীর নাম দিয়ে কখনো নিজেদের রাউজানের সাংসদ ফজলে করিম চৌধুরীর সহকারী পরিচয় দিয়ে দাবী করার চাদাঁর টাকা প্রতারক চক্রের দেওয়া বিকাশ নম্বরে পৌছিয়ে দেওয়ার কথা বলতো । প্রতারক চক্রের সদস্যদের প্রতারনার শিকার হয়ে অনেক রাজনৈতিক নেতা ও প্রশাসনিক কর্মকর্তারা প্রতারক চক্রের সদস্যদের দেওয়া বিকাশ নম্বরে টাকা পৌছে দিতো দ্রুত।
২১ জুন রবিবার দিবাগত রাত ৮টা ১০মিনিটের  সময়ে প্রতারক চক্রের সদস্যরা রাউজান উপজেলার পশ্চিম গুজরা ইউনিয়নের কাগতিয়া এলাকায় ঘুরাফেরা করার সময়ে এলাকার লোকজন তাদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে প্রতানক চক্রের সদস্যরা নিজেদেরকে রাউজানের সাংসদ এবি এম ফজলে করিম চৌধুরীর চট্টগ্রাম শহর এলাকার ব্যক্তিগতহ সহকারী বলে পরিচয় দেয়।
২১ জুন রবিবার দিবাগত রাত ৮টার সময়ে প্রতারক চক্রের সদস্যরা রাউজান উপজেলার পশ্চিম গুজরা ইউনিয়নের কাগতিয়া এলাকায় ঘুরাফেরা করার সময়ে এলাকার লোকজন তাদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে প্রতারক চক্রের সদস্যরা নিজেদেরকে রাউজানের সাংসদ এবি এম ফজলে করিম চৌধুরীর চট্টগ্রাম শহর এলাকার
ব্যক্তিগতহ সহকারী বলে পরিচয় দেয়।
তাদের কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা, ২শত পিস ইয়াবা ট্যবলয়েট, তিনটি মোবাইল উদ্বার করে। প্রতারক চক্রের তিন সদস্যকে পুলিশ ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করলে তাদের প্রতারনার কথা স্বীকার করে পুলিশের কাছে।
প্রতারক চক্রের সদস্যদের বিরুদ্বে চট্টগ্রাম নগরীর কোতয়ালী থানা, পাচঁলাইশ থানায়, ব্রাম্মনবাড়ীয়া, চট্টগ্রামের মীরশ্বরাই, পটিয়া থানায় মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে, ডিজিট্যাল নিরাপত্তা আইনে মামলা রয়েছে বলে জানান রাউজান থানার ওসি কেপায়েত উল্ল্যাহ ।রাউজান থানার অফিসার ইনচার্স কেপায়েত উল্ল্যাহ আরো জানান প্রতারক চক্রটি আরো কয়েকজন সংসদ সদস্য, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর, লোহাগাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান বাবুলের ব্যবহৃত মোবাইল ডিজিট্যাল ডিভাইস ব্যবহার কর প্রতারনা করে রাজনৈতিক নেতা ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের কাছ থেকে বিকাশের মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে নিতো । আটক প্রতারক চক্রের বিরুদ্বে রাউজান থানায় মামলা রুজু করা হয়েছে। তাদেরকে আদালতে সোর্পদ করা হয়েছে।

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email
Share on telegram
Telegram
Share on skype
Skype