মঙ্গলবার-১০ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ-২৬শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ-৭ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

ছাত্রলীগের সাবেক নেতৃবৃন্দের উদ্দোগে শেখ রাসেলের ৫৭তম জন্মদিন পালন

মোহাম্মদ জুবাইর

আজ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট ছেলে শহীদ শেখ রাসেলের ৫৭তম জন্মদিন পালন উপলক্ষে কদম মোবারক জামে মসজিদে দোয়া মাহফিল ও এতিমদের মাঝে মিষ্টান্ন বিতরন। এতে ছাত্রলীগের সাবেক নেতৃবৃন্দ গন উপস্হিত ছিলেন যতক্রমে মহিউদ্দিন আলী নুর, তানভীর আহমেদ রিংকু, আবদুল্লাহ আল মামুন,ইয়াসির আরাফাত, জয়নাল আবেদীন,শাহ আলম ইমন, এড.মনজুরুল আযম মন্জু, এড.মহিউল ইসলাম সোহেল, এড.নজরুল ইসলাম,ফয়সাল বাপ্পী, হেলাল উদ্দিন,মুকছুদ আলী,আলমগীর টিপু, আরিফ উল্লাহ,মিনহাজ মাহমুদ রনি,আরিফ মঈনুদ্দীন,আসিবুল আলম,এম.কায়সার উদ্দিন,নাহিদ চৌং মাহমুদ,মোহাং সালাউদ্দীন,তারেক ইকবাল চৌধুরী, ,এস.এম কামাল উদ্দিন প্রমূহ।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোট ভাই শেখ রাসেল ১৯৬৪ সালের এই দিনে ধানমন্ডির ঐতিহাসিক স্মৃতি-বিজড়িত বঙ্গবন্ধু ভবনে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট মানবতার শত্রু ঘৃণ্য ঘাতকদের নির্মম বুলেট থেকে রক্ষা পাননি শিশু শেখ রাসেল। বঙ্গবন্ধু এবং পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে নরপিশাচরা নির্মমভাবে তাকেও হত্যা করেছিল। তিনি তখন ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্র ছিলেন।

এর আগে আল্লাহর দোহাই দিয়ে না মারার জন্য খুনিদের কাছে আর্তি জানিয়েছিলেন শেখ রাসেল। চিৎকার করে তিনি বলেছিলেন, ‘আল্লাহর দোহাই আমাকে জানে মেরে ফেলবেন না। বড় হয়ে আমি আপনাদের বাসায় কাজের ছেলে হিসেবে থাকবো। আমার হাসু আপা দুলাভাইয়ের সঙ্গে জার্মানিতে আছেন। আমি আপনাদের পায়ে পড়ি, দয়া করে আপনারা আমাকে জার্মানিতে তাদের কাছে পাঠিয়ে দিন।’

সেদিন বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠপুত্র রাসেলের এই আর্তচিৎকারে স্রষ্টার আরশ কেঁপে উঠলেও টলাতে পারেনি খুনী পাষাণদের মন। বঙ্গবন্ধু এবং তাঁর পরিবারের অন্যান্য সদস্যের মত এই নিষ্পাপ মহাশিশুকেও ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট ঠান্ডা মাথায় খুন করা হয়।

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email
Share on telegram
Telegram
Share on skype
Skype