জুবাইর , চট্টগ্রাম
এ শহরকে পরিচ্ছন্ন পরিবেশবান্দব আকর্ষণীয় নগরীতে পরিণত করতে আউটসোর্সিং এর আওতায় সৌন্দর্যবর্ধণ প্রকল্প কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এসব সৌন্দর্যবধন কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে পাবলিক টয়লেট নির্মাণ,বসারস্থানসহ যাত্রী ছাউনি স্থাপন, ফুটপাতে টাইলসসহ বাগান করা, রাস্তার মিড আইলেন্ড সৌন্দর্যবর্ধন করা এবং বিভিন্ন স্থানে নানান প্রজাতির ফুলের গাছসহ অন্যান্য গাছ লাগানো ইত্যাদি সৌন্দর্য বর্ধক কাজ করা। কিন্ত দুঃখের বিষয় হলো চুক্তি বর্হিভুত দোকান স্থাপন বিলবোর্ড স্থাপন করতে দেখা যাচ্ছে যা কারো কাম্য হতে পারেনা। জনগণে এবং পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কার্যক্রম পরিচালনা করা যাবেনা। প্রশাসক বলেন সবার চোখটাকে একটু সুন্দর করেন তাহলেএশহরের চিত্র পালটেযাবে। যেহেতু আমরা সবাই এ শহরে বসবাস করি সেহেতু আমাদের সামাজিক দায়বদ্ধতা রয়েছে। এই দায়বদ্ধতা থেকেই আমাদের এশহরের উন্নয়নে কাজ করতে হবে।সুন্দর্যবর্ধনের নামে অসুন্দর্যের চর্চা কেউ করবেন না।জীবনে উন্নতি করতে হলে প্রফেশনাল হতে হবে।কোন অন্যায়কে আমি প্রশ্রয়দিবনা। সঠিক সময়ে কার্য সম্পাদন করার জন্য প্রশাসক তাদের আহবান জানান। এ শহরকে একটি নান্দনিক শহরে রুপান্তরিত করাই আমাদের মূল লক্ষ্য।আজ বিকেলে টায়গারপাসস্থ চসিক সম্মেলন কক্ষে সৌন্দর্য বর্ধন প্রকল্পের টিকাদারদের সাথে প্রশাসক মোহাম্মদ খোরশেদ আলম সুজন এর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।এসময় উপস্থিত ছিলেন চসিক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী মুহাম্মদ মোজাম্মেল হক,প্রধান প্রকৌশলী লে.কর্ণেল সোহেল আহমেদ, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মুফিদুল আলম, একান্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল হাশেম, নগরপরিকল্পনাবিদ একে এম রেজাউল করিমসহ সংশ্লিষ্ট টিকাদারগণ।