প্রেস বিজ্ঞপ্তি: জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন শিশুদের প্রেমে নিবেদিতপ্রাণ। তিনি আজীবন শিশুদের মানসিক বিকাশ ও মানস গঠনে শিশুকল্যাণবান্ধব কর্মসূচি প্রণয়ন করেছেন। শিশুবান্ধব ব্যক্তিত্বে ছোঁয়া জাতির জনক হওয়ার পরও কিঞ্চিৎ পরিমাণেও ব্যত্যয় ঘটেনি। তাঁর এই শিশুবান্ধব মানসিকতার মহান ধ্রুবতারা ছিলেন তাঁরই সুযোগ্য শিশুপুত্র শেখ রাসেল। আগামীর প্রজন্মকে স্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রসৈনিক হিসেবে গড়ে তুলতে এবং শিশুর মনন বিকাশ ও মানস গঠনে বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শ চর্চার গুরুত্ব অপরিসীম। বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক চর্চা শিশু-কিশোর প্রশিক্ষণ একাডেমি আয়োজিত জাতীয় শিশু দিবসের অনুষ্ঠানে বক্তারা উপরোক্ত মন্তব্য করেন।
চট্টগ্রামের নিবেদিত সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক চর্চা শিশু-কিশোর প্রশিক্ষণ একাডেমির উদ্যোগে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান গত ১৮ মার্চ বিকাল তিনটায় নগরীর আন্দরকিল্লাস্থ মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি মিলনায়তনে সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ সেলিম সিকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথি ছিলেন মেরন সান স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ ও মেরিট বাংলাদেশ স্কুল এন্ড কলেজের চেয়ারম্যান, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যক্ষ ড. মোহাম্মদ সানাউল্লাহ। অনুষ্ঠানের উদ্বোধক ছিলেন চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ জাবেদ আবছার চৌধুরী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের সাংস্কৃতিক সম্পাদিকা, বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক সংগঠক সাবরিনা আফরোজা। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের সহসভাপতি লায়ন মো. জানে আলম, সংগঠনের সহ-সাংস্কৃতিক সম্পাদিকা টুম্পা দাশ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদিকা কাকলী দাশ গুপ্তা, সাংস্কৃতিক সমন্বয় প্রতিষ্ঠাতার সাধারণ সম্পাদক নুরুল আব্বাস,
সংগঠনের প্রধান সমন্বয়ক ও প্রতিষ্ঠাতা নৃত্যশিল্পী মধু চৌধুরীর সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন হানিফ চৌধুরী, চম্পা দাশ, অপু ঘোষ, নিপা দেওয়ানজী, তুষ্টি ধর, লাকি রানী দাশ, দোলনা ঘোষ, তিনা পালিত। আলোচনা সভার পর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শেষে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে অতিথিবৃন্দ পুরস্কার বিতরণ করেন।