চেতনানাশক ইনজেকশন পুশ করে করতো এই ডাক্তার
নিউজ ডেস্কঃ
চে’তনানা’শক ইনজে’কশন পু’শ করে ধ’র্ষ’ণ করে তুলে রাখা হতো ছবি। সিরিয়াল ধর্ষক চাঁদপুরের রসু খা, নারায়ণগঞ্জেরসিদ্ধিরগঞ্জের স্কুলশিক্ষক আরিফ কিংবা চট্টগ্রামের বহুল আলোচিত বেলাল দফাদারের ধ’র্ষ’ণের উৎসব থেকেও আরও কয়েক ধাপ এগিয়ে গেছেন কুমিল্লার লাকসাম পৌর শহরেরজংশন এলাকায় র্যাবের হাতে আটক ডাক্তার চেতনানাশক ইনজেকশন পুশ করে করতো এই ডাক্তার সিরি’য়াল ধ’র্ষ’ক আলো’চিত মী’র হোসেন। ধ’র্ষ’ণে তার কৌ’শল ছিল ভিন্ন। বছরের পর বছর নিজেরমা’লিকানাধীন ডিজি’টাল হেলথ কেয়ারের প্যাথলজি ল্যা’বে কর্মরত নারী’কর্মী’দের ধ’র্ষ’ণ করে আসছিলেন তিনি। কখনও প্র’লোভ’নে, কখ’নও চাক’রি হারা’নোরহু’ম’কি দিয়ে কিংবা কাউকে চেতনানাশক ইন’জেকশন পু’শ করে ধ’র্ষ’ণ করে আসছিলেন তিনি। ধ’র্ষ’ণের সময় গো’পন ক্যা’মেরায় ছবি তুলে মাসের পর মাস ছবিপ্রকা’শের হু’ম’কি দিয়ে চালিয়ে গেছেন যত অ’পক’র্ম। কিন্তু এবার ধরাশায়ী হয়েছেন ওই নারী’লোভী কথিত ডাক্তার। এক না’রীক’র্মী’র অ’ভিযোগের প্রে’ক্ষিতে বুধবারতাকে আ’টক করেছে কুমি’ল্লার র্যাব ১১, সিপিসি-২ এর একটি দল। কথিত ওই ডা’ক্তার মীর হোসেন লাকসাম পৌরসভার বাইনচাটিয়া গ্রামের খোরশেদ আলমের ছেলে।ঠিক কতজন না’রীক’র্মী এ যাবত ধ’র্ষ’ণের শিকার হয়েছেন- এ বিষয়ে র্যাব নিশ্চিত হতে তাকে জি’জ্ঞা’সা’বাদ অ’ব্যাহত রেখেছে। বিষয়টি নি’শ্চিত করেছেন র্যাব-১১এর কুমিল্লার সিপিসি-২ এর কোম্পানি কমা’ন্ডার সহ’কারী পুলিশ সুপার প্রণব কু’মার। এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার লাকসাম থানায় মা’মলা হতে পারে। র্যাব, স্থা’নীয় সূত্র ওভু’ক্তভো’গীদের অ’ভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ভু’য়া ডাক্তার মীর হোসেন তার প্যা’থলজিতে সু’ন্দরী মেয়েদের চাক’রি দিয়ে নানা কৌশলে তাদের ধ’র্ষ’ণ করতেন।গোপনে ক্যামেরায় ছবি তুলে রেখে পরবর্তীতে হু’ম’কি দিয়ে তাদের এ’কা’ধিকবার ধ’র্ষ’ণ করতেন। কেউ ভ’য়ে মুখ খুলতে সাহস পেত না।