
বাংলাদেশ মানবাধিকার ফোরামের উদ্যোগে চট্টগ্রাম মেডিকেলে বার্ণ ইউনিটে ওষুধ ও নগদ অর্থ প্রদান করা হয়েছে । আজ সন্ধ্যা ৭ টায় বাংলাদেশ মানবাধিকার ফোরামের উদ্যোগে আজ তৃতীয় দিনে ইঞ্জি: লায়ন মো: জাবেদ আবছার চৌধুরীর নেতৃত্বে ফোরামের মানবিক টিম চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটে পরিদর্শন করেন।
এসময় রোগী ও স্বজনদের মাঝে পানি, বিস্কুট, শুকনো খাবার, ঔষুধ ও নগদ অর্থ প্রদান করেন বাংলাদেশ মানবাধিকার ফোরামের উপদেষ্টা, চট্টগ্রাম মা শিশু হাসপাতালের ভাইস প্রেসিডেন্ট, চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি এবং মানবিক চট্টগ্রামের প্রেসিডেন্ট ইন্জ্ঞি: লায়ন মো: জাবেদ আবছার চৌধুরী।
এসময় উপস্হিত ছিলেন ফোরামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম-মহাসচিব আকতার উদ্দিন রানা, সাংগঠনিক সম্পাদক শ্রী পলাশ ধর, মো সেলিম, ইতিহাস৭১.টিভির প্রকাশক ও সম্পাদক ইন্জিনিয়ার দিলু বড়ুয়া জয়িতা, ফোরামের নাঈম উদ্দিন, জাহানারা আক্তার তানিয়া, মো: হারুন, জামাল হোসেন, জনি মাহমুদ, ইমরান মাহমুদ ইমন, লোটাস দাশগুপ্ত, সাংবাদিক রতন বড়ুয়া মাহমুদুন্নবী শাওন, দুলাল কান্তি দাস, এম এস ইসমাইল, আবুল কাশেম চৌধুরী, আশিকুল আলম আশিক, নুরুল হুদা জাহানগীর, মানবাধিকার নেতা হাসান মুরাদ, আবুল হাসেম চৌধুরী, জসিম উদ্দিন, সাইফুর আরাফাত হোসেন, মো: গোলাম মোস্তফা সহ প্রমুখ।
লায়ন জাবেদ আবছার বলেন, আগামীতে এধরনের কেমিক্যাল উৎপাদ ও সংরক্ষণ করা ডিপো স্হাপন করার আগে সরকারী সকল ধরনের নীতিমালা প্রণয়ন ও কার্যকর করে অনুমতি দেয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এব্যাপারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কঠোর হস্তক্ষেপ কামনা করে বলেন ভবিষ্যৎ যেন সিতাকুন্ডের বিএম ডিপোর দুর্ঘটনার মত আর যেন কোন ঘটনা না ঘটেন। তিনি বিষ্ফোরনে নিহত ও আহতদের স্বজনদের শান্তনা দিয়ে বলেন তাদের আপনজনদের হারানোর মত ক্ষতি কোন দিন পোষাবার নয়।
তিনি আরো বলেন, প্রথম রাতে মানবাধিকার ফোরামের মানবিক টিমের শতাধিক ব্ল্যাড দাতা নিয়ে মেডিকেলে উপস্হিত হন। আগামীতে ক্ষতি গ্রস্তদের পাশে থাকার আশ্বাস প্রদান করেন।