
রাউজানে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্যদিয়ে শেষ হলো চার দিনব্যাপী সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা।
শুক্রবার বিকালে সনাতন ধর্মীয় অনুসারী নারী-পুরুষরা ট্রাক, জীপ যোগে প্রতিমা নিয়ে আনন্দ উল্লাসের মাধ্যমে র্যালী বের করেন। র্যালী চট্টগ্রাম রাঙ্গামাটি মহাসড়ক, চট্টগ্রাম কাপ্তাই সড়ক সহ বিভিন্ন সড়ক প্রদিক্ষন করে। তবে র্যালী বের হয় খুব কম।
পরিদর্শনকালে দেখা যায়, উপজেলার ২৩৬টি পূজামণ্ডপে বিজয়া দশমীর আনুষ্ঠানিকতা শেষে স্ব স্ব এলাকার পুকুরে,সর্তা খাল,ডাবুয়া খাল,হালদা নদী ও কর্ণফুলী নদীতে প্রতিমা বিসর্জন দেন সনাতন ধর্মীয় নারী-পুরুষরা।
তবে রাউজানের সাংসদ এবি এম ফজলে করিম চৌধুরী, রাউজান উপজেলা প্রশাসন, থানার পুলিশ, আনসার বাহিনীর সদস্যদের সহায়তায় রাউজানে ২৩৬টি পূজামণ্ডপে দুর্গাৎসব চলাকালে কোথায়ও কোনো ধরণের অপ্রিতিকর ঘটনা ঘটেনি।দুর্গাৎসব চলাকালে রাউজানের কোথায় ও কোনো ধরণের অপ্রিতিকর ঘটনা ঘটেনি। রাউজান পৌর এলাকার অপরাজিতা সেবাশ্রম মাঠে ঢেউয়াপাড়া উদযাচল সংসদ দুর্গা পূজার বিজয়া সম্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন রেলপথ মন্ত্রণালয় সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবি এম ফজলে করিম চৌধুরী এমপি। রাউজান উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি চেয়ারম্যান প্রিয়তোষ চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক সুমন দে” এর সঞ্চলনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন রাউজান উপজেলা চেয়ারম্যান এহেছানুল হায়দার চৌধুরী বাবুল, রাউজান পৌরসভার মেয়র জমির উদ্দিন পারভেজ, রাউজান উপজেলা নির্বাহী অফিসার জোনায়েদ কবির সোহাগ, রাউজান উপজেলা আ.লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম।
রাউজান থানার ওসি আবদুল্লাহ আল হারুন,পৌর কাউন্সিলর জসিম উদ্দিন চৌধুরী, এডভোকেট সমীর দাশ গুপ্ত, এডভোকেট দিলিপ কুমার চৌধুরী, চেয়ারম্যান বি,এম জসিম উদ্দিন হিরু, দিলীপ কুমার চক্রবর্তী, সাধারণ সম্পাদক টিপু কান্তি দে, সহ সভাপতি অশোক পালিত, উজ্জল কান্তি দাশ, অনুপ চক্রবর্তী, ধীলন মুহুরী, সাংবাদিক প্রদীপ শীল, তপন দে, স দিপলু দে দিপু, সদস্য প্রভাস চক্রবর্তী, চন্দ্র শেখর দে, সমীর শীল, বাসু পালিত।