

’দেশে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের মজুদ শেষের দিকে। বিদ্যমান মজুদ শেষ হওয়ার আগে দেশে নতুন করে ভ্যাকসিনের চালান না এলে ভ্যাকসিনের সংকট দেখা দেবে’ বলেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তর (ডিজিএইচএস)-এর মুখপাত্র ডা. রোবেদ আমিন।
৫ মে (বুধবার) ভার্চুয়াল এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন। এসময় ডা. রোবেদ আরও জানান, প্রায় ১ কোটি ২ লাখ ভ্যাকসিন ছিল। ৮৮ লাখ ভ্যাকসিন ইতোমধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ হিসেবে প্রদান করা হয়েছে। এখন আমাদের কাছে প্রায় ১৪ লাখ ভ্যাকসিন মজুদ আছে।
তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত ৫৮ লাখ ১৯ হাজার ৭ ‘শ ১৯ জন লোক ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ পেয়েছেন এবং ৩০ লাখ ২৩ হাজার ১ ‘ম ৬৯ জন লোক ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন।
সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, যারা প্রথম ডোজ নিয়েছে, তাদেরকে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার জন্য ১৪ লাখেরও বেশি ডোজের অভাব রয়েছে দেশে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এ মুখপাত্র আরও জানান, ঈদুল ফিতরের আগে চীন থেকে ভ্যাকসিন নিতে পারে বাংলাদেশ। রাশিয়ার স্পুটনিক ভি ভ্যাকসিন সংগ্রহের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ছাড়পত্র দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
বাংলাদেশি একটি ওষুধ কোম্পানি রেনাটা লিমিটেড মডার্নার কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন আমদানির জন্য সরকারের কাছে অনুমতি চেয়েছে এবং এ বিষয়ে আলোচনা চলছে।