শনিবার-১০ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ-২৭শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ-১২ই জিলকদ, ১৪৪৬ হিজরি

গত ২৪ ঘণ্টায় আমেরিকায় সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে

বিশ্ব করোনা পরিস্থিতি: সংক্রমণে শীর্ষে আমেরিকা, প্রাণহানিতে রাশিয়া। তবে ভাইরাসটির ছোবলে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা আরও কমেছে। অন্যদিকে, আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে নতুন সংক্রমিতের সংখ্যা।

সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে আমেরিকায়। অন্যদিকে, দৈনিক মৃত্যুতে সবার ওপরে রয়েছে রাশিয়া। এতে বিশ্বব্যাপী করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ২২ কোটি ৯৭ লাখের ঘর। অন্যদিকে, মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৪৭ লাখ ১১ হাজার।
সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৫ হাজার ৫২৬ জন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে প্রায় ২০০। এতে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৪৭ লাখ ১১ হাজার ৭১৫ জনে।

একই সময়ের মধ্যে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৮৭ হাজার ৩৮২ জন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় নতুন শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে ৩৭ হাজারের বেশি। এতে মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত ভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২ কোটি ৯৭ লাখ ৬৯ হাজার ৮৭৯ জনে।

এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে করোনায় সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে। এই সময়ের মধ্যে দেশটিতে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৭৬ হাজার ৫৯৯ জন এবং মারা গেছেন ৬৩৭ জন। করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এই দেশটিতে এখন পর্যন্ত ৪ কোটি ৩০ লাখ ৭৮ হাজার ৪৯৯ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন এবং ৬ লাখ ৯৩ হাজার ৪০৯ জন মারা গেছেন।

দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় শীর্ষে রয়েছে রাশিয়া। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে মারা গেছেন ৭৭৮ জন এবং নতুন করে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ১৯ হাজার ৭৪৪ জন। এছাড়া মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৭২ লাখ ৯৪ হাজার ৬৭২ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১ লাখ ৯৮ হাজার ৯৯৬ জনের।

অন্যদিকে করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ফ্রান্সে এক লাখ ১৬ হাজার ৫০ জন, যুক্তরাজ্যে ১ লাখ ৩৫ হাজার ২৫২ জন, ইতালিতে এক লাখ ৩০ হাজার ৩৫৪ জন, তুরস্কে ৬১ হাজার ৮০৫ জন, স্পেনে ৮৫ হাজার ৯০১ জন এবং জার্মানিতে ৯৩ হাজার ৬৩২ জন মারা গেছেন।

 

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email
Share on telegram
Telegram
Share on skype
Skype