বৃহস্পতিবার-১৩ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ-৩০শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ-১৪ই শাবান, ১৪৪৬ হিজরি

আইরিন খান-কালবৈশাখী ঝঁড়ে তছনছ হয়ে গেছে আমার সাজানো সংসার

কালবৈশাখী ঝঁড়ে তছনছ হয়ে গেছে আমার সাজানো সংসার -আইরিন খান

কালবৈশাখী ঝঁড়ে তছনছ হয়ে গেছে আমার সাজানো সংসার এমনটাই বলেছেন যুব মহিলা লীগের নেত্রী, কবি আইরিন খান। স্কুল জীবন থেকে লালিত স্বপ্নকে বুকে ধারণ করে বিবাহিত জীবনে পৌঁছে পরের সময় টা স্বামী সংসার নিয়ে অন্যরকম স্বপ্ন থাকে আর যদি সে স্বপ্ন কোনো ডাইনি এসে ভেঙ্গে দেয়। আর টাকা পয়সা আত্মসাৎ করতে থাকে, তাহলে তো সুখের জায়গায় দুঃখের বোজাটাই বেশী ভারি হয়ে যায়। বাংলাদেশের জনপ্রিয় যুব মহিলা লীগের কেন্দ্রীয় নেত্রী ও কবি আইরিন খান এর সংসার জীবনেও এক ডাইনির কারনে শুরু হয়েছিল অশান্তি, এক পর্যায়ে মাঝ খান থেকে চলে গেলো একটি তাঁজা প্রাণ এতিম হয়ে গেলো নেত্রী আইরিন খান এর ছেলে আর মেয়ে। আর স্বামী হারা হলেন নেত্রী, তার পরও থেমে নেই ডাইনির কার্যক্রম এবার শুরু করেছে তাদের কে রাস্তায় নামানো কাজ শুরু করেছে, তাদের টাকা পয়সা আত্মসাৎ করার প্রস্তুতি। জনপ্রিয় যুব মহিলালীগের নেত্রীর পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয় কাজী ফরহাদ আব্বাস প্রিন্স নামে এক সুদক্ষ ভদ্রলোকের সাথে কিন্তু বেশীদিন বেচে থাকতে পারলো না তার স্বামী পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হয়েছিল ফরহাদ প্রিন্স আব্বাস কে, এর পর শুরু হলো তাদের ব্যবসা বানিজ্য লুটে নেওয়া। নেত্রীর শ্বশুর বাড়ীর লোকজন ও সেই কোন এক ডাইনি মিলে চালিয়ে যাচ্ছেন লুটের কার্যক্রম এমনটাই জানিয়েছেন কবি আইরিন খান। এ বিষয়ে তিনি বলেন, আমার বিয়ের পর আমার স্বামী প্রিন্স, পি আই কর্পোরেশন লাইসেন্স নিয়ে। সিএন্ডএফ ব্যবসা শুরু করেন। এই লাইন্সের নাম ও দিয়েছিলাম আমি, প্রিন্স নাম হতে পি এবং আমার নাম রেহেনা ফরহাদ (আইরিন খান) আইরিন খান থেকে আই নিয়ে পি আই শিপিং কর্পোরেশন নামকরণ করেছিলাম। লাইসেন্স এর শতভাগ নমিনি করা হয় আমাকে, সেই হিসেবে আমার স্বামী মারা যাওয়ার পর মালিক আমি যা ইতিমধ্যে মাননীয় বিজ্ঞ আদালত স্বীকৃতি দিয়ে রায় ঘোষনা করেন। যার ডকুমেন্ট আমি চট্টগ্রাম সিএন্ডএফ এসোসিয়েশনের অফিসে জমা দিয়েছি। অপর পক্ষে চক্রান্তকারীরা যে সমস্ত কাগজ পত্র জমা দিয়েছে তা সব ভুয়া। যা এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট আক্তার সাহেব অবগত আছে। আমার স্বামী খুনিরা বরিশালের জনৈক মেহেরুন্নেছা সাথীকে দিয়ে ঝামেলা শুরু করে আমার পি আই শিপিং কর্পোরেশন লাইসেন্স নিয়ে যাওয়ার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে সমকালীন এসে করো না ক্রান্তিকালের একটা প্রণোদনা দিচ্ছে না। এসোসিয়েশনের সেক্রেটারী আলতাফ বাচ্চুর সাথে বারবার যোগাযোগ করলেও তিনি কারও কথা শুনতে চান না। বিষয়টি আমি মাননী প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কে অবগত করেছি। এখন চক্রান্তকারীরা আমাকে উল্টো ভয় দেখাচ্ছে। এই টাকা গুলো আমার স্বামীর টাকা আমি তো অন্যকারও টাকা চাইছিনা তাহলে আমার সাথে বারবার এমন কেনো করতেছে তাঁরা? এ বিষয়টি এনআর চেয়ারম্যান সহ আরো অনেক কে বলা হয়েছে। আমি একা মানুষ বাবা হারা ছেলে মেয়েকে নিয়ে কি করবো আপনারা বলেন। এসোসিয়েশনের নিয়ম হচ্ছে অসহায় পরিবারের পাশে দাঁড়ানো কিন্তু তা তারা করছেন না। ছেলে মেয়ে নিয়ে আমি কষ্টে দিন জাপন করছি। আমার স্বামী মারা যাওয়ার পর ১৫ লক্ষ টাকা দেওয়ার কথা থাকলেও তা আমার সন্তানরা পাঁচ্ছে না। সেক্রেটারি আলতাফ বাচ্চুর সহযোতায় বরিশালের জনৈক মেহেরুন্নেছা সাথীকে নিয়ে মালিকা হস্তান্তর করার নোংরা চক্রান্ত করা হচ্ছে। এ বিষয় আমি এসোসিয়েশনের সকলের সহযোগিতা কামনা করছি। সাংবাদিকরা জাতির বিবেক আপনাদের লেখার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সহ সরকারের উচ্চপদস্থ মহলের একান্ত সহযোগিতা কামনা করছি।

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email
Share on telegram
Telegram
Share on skype
Skype