আল মামুন ঘিওর, মানিকগঞ্জ: আগামী ১৭ই অক্টোবর এই নির্বাচন ঘিরে শেষ মূহুর্তে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা। ভোটারদের দ্বারে দ্বারে দিনরাত ছুটছেন তারা। দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতির বাণী। ভোটারদের মধ্যেও বইছে উৎসাহ-উদ্দীপনার উত্তাপ হাওয়া। ঘিওর উপজেলার ৭ টি ইউনিয়ন পরিষদ নিয়ে জেলা পরিষদের ২ নাম্বার ওয়ার্ড গঠিত। এ ওয়ার্ডে মোট ভোটার সংখ্যা ৯৪ জন। এ নির্বাচনে ২ নাম্বার ওয়ার্ডের সদস্য প্রার্থী পদে মোঃ মাহবুবুর রহমান জনি টিউবওয়েল মার্কা নিয়ে ও আব্দুল মতিন মুসা বৈদ্যুতিক পাখা নিয় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এই দুই সদস্যের মধ্যে জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক মাহবুবুর রহমান জনি জেলা পরিষদের সদস্য ছিলেন। অপর দিকে ঘিওর উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আব্দুল মতিন মুসার প্রতি রয়েছে দলীয় শী্র্ষস্থানীয় নেতাদের আর্শিবাদ। সব মিলিয়ে লড়াই হবে হাড্ডাহাড্ডি এমন মন্তব্য একাধিক ভোটারদের। ভোট পাওয়ার আশায় কাক ডাকা ভোর থেকে শুরু করে রাত পর্যন্ত দুজনেই ছুটে বেড়াচ্ছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। শনিবার সরেজমিনে ঘিওর উপজেলা ঘুরে দেখা গেছে, রাস্তা-ঘাট, হাট-বাজার পোস্টারে পোস্টারে ছেয়ে গেছে। প্রার্থীরা ভোটারদের মন জয় করতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। নির্বাচনে উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রতিনিধিদের কাছে ভোট প্রার্থনাসহ প্রতিনিয়তই মতবিনিময় করছেন। উপজেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় একাধিক নেতা জানান, দুজনেই ক্ষমতাসীন দলের নেতা। দুজনেই প্রার্থী হয়েছেন। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান -মেম্বাররা ভোট দেবেন। যে প্রার্থী ভোটারদের মন জয় করতে পারবেন। সেই বিজয়ী হবেন। এ ব্যাপারে আমরা কোন মন্তব্য করতে চাই না। সদস্য প্রার্থী মাহবুবুর রহমান জনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী ও উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে সদস্য প্রার্থী হিসেবে আমি সকলের নিকট ভোট প্রার্থী।
ভোটারদের ভালবাসায় জয়ের বিষয়ে আমি শতভাগ আশাবাদী। অপর সদস্য প্রার্থী আব্দুল মতিন মুসা বলেন, ভোটারদের উৎসাহ উদ্দিপনা ও সমর্থনে এ নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী।
প্রকাশক ও সম্পাদক: প্রকৌশলী দিলু বড়ুয়া । সম্পাদকীয় কার্যালয়: ৯২ মোমিন রোড, শাহ্ আনিছ মসজিদ মার্কেট(৪র্থ তলা), জিপিও, কোতোয়ালী, চট্টগ্রাম। যোগাযোগ: ইমেল: [email protected], মোবাইলঃ ০১৮৫১০৭১১৭০
Copyright © 2025 ইতিহাস ৭১ টিভি. All rights reserved.